৯টি কথা ভেঙ্গে দিতে পারে আপনার প্রেমের সম্পর্ক!
রোজ কতো কথাই তো বলেছেন আপনার ভালোবাসার মানুষটির সাথে। ভেবে দেখেছেন কি, সব কথা বলা ঠিক হচ্ছে কিনা? একটি সম্পর্ক দীর্ঘমেয়াদি করার জন্য এমন অনেক কথা আছে যেগুলো বলা উচিত নয় একেবারে দুর্বল মুহূর্তটিতেও। কেননা পড়ে এইসব কথায়ই দায়ী হয় সম্পর্ক ভাঙ্গার পেছনা। তাই বলে তো আর মেপে মেপে কথা বলা যায়না, তাই না? মেপে না হোক, একটু বুঝে তো বলাই উচিত। বিশেষ মানুষের সাথে কথা বলার ব্যাপারটিও হতে হবে বিশেষ। আসুন জেনে নেয়া যাক সঙ্গীটিকে বলা উচিত না এমন কিছু কথা।
১)তুলনা করাঃ
ভুলেও কখনো বলতে যাবেন না যে আপনার আগের প্রেমিক/প্রেমিকা তাঁর চাইতে অনেক ভালো ছিলো। এই একটি মাত্র কথায় আপনার সম্পর্ক ভেঙ্গে যেতে পারে। অনেকে আবার অন্য কারো সঙ্গীর সাথে তুলনা করেন। এটাও মোটেই উচিত না।
ভুলেও কখনো বলতে যাবেন না যে আপনার আগের প্রেমিক/প্রেমিকা তাঁর চাইতে অনেক ভালো ছিলো। এই একটি মাত্র কথায় আপনার সম্পর্ক ভেঙ্গে যেতে পারে। অনেকে আবার অন্য কারো সঙ্গীর সাথে তুলনা করেন। এটাও মোটেই উচিত না।
২)অশালীন ভাষায় ঝগড়াঃ
একসাথে দুটি মানুষ সময় কাটালে মতের অমিল থাকতেই পারে। ছোট খাটো ঝগড়া-ঝাঁটি সবার মধ্যেই হয়। কিন্তু মাথা গরম করেও কোনো সময় আপত্তিকর অশালীন ভাষা ব্যবহার করবেন না।
একসাথে দুটি মানুষ সময় কাটালে মতের অমিল থাকতেই পারে। ছোট খাটো ঝগড়া-ঝাঁটি সবার মধ্যেই হয়। কিন্তু মাথা গরম করেও কোনো সময় আপত্তিকর অশালীন ভাষা ব্যবহার করবেন না।
৩)সামর্থ্য নিয়ে কথা তোলাঃ
কখনো কারো সামর্থ্য নিয়ে কথা বলা উচিত না। ‘তুমি এটা জীবনেও পারবেনা’ অথবা ‘তোমাকে দিয়ে আর যাই হোক ওটা হবে না’ এই ধরণের কথা খুবই আপত্তিকর। যাকে ভালোবাসেন তাঁর সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহ থাকা উচিত নয় আপনার মাঝে।
কখনো কারো সামর্থ্য নিয়ে কথা বলা উচিত না। ‘তুমি এটা জীবনেও পারবেনা’ অথবা ‘তোমাকে দিয়ে আর যাই হোক ওটা হবে না’ এই ধরণের কথা খুবই আপত্তিকর। যাকে ভালোবাসেন তাঁর সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহ থাকা উচিত নয় আপনার মাঝে।
৪)উপার্জন নিয়ে কটাক্ষ করাঃ
‘তুমি কয় টাকা বেতন পাও’ এই রকম কথা অনেককেই বলতে দেখা যায়। এসব কথা সম্পর্কের জন্য কাঁটার মতো, একবার বলে ফেললে সারাজীবন মনে বিঁধে থাকবে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই চাকরি করলে কে কত বেতন পান নিয়ে প্রতিযোগিতা করবেন না। যা পাচ্ছেন সেটাতো দুজনেরই।
‘তুমি কয় টাকা বেতন পাও’ এই রকম কথা অনেককেই বলতে দেখা যায়। এসব কথা সম্পর্কের জন্য কাঁটার মতো, একবার বলে ফেললে সারাজীবন মনে বিঁধে থাকবে। স্বামী-স্ত্রী দুজনই চাকরি করলে কে কত বেতন পান নিয়ে প্রতিযোগিতা করবেন না। যা পাচ্ছেন সেটাতো দুজনেরই।
৫)পুরানো প্রেম নিয়ে কথা তোলাঃ
আগের কথা নিয়ে ঘেঁটে বর্তমানটাকে নষ্ট করবেন না। সঙ্গীর আগের সম্পর্কগুলো নিয়ে খোঁচা দেয়াটা খুবই খারাপ অভ্যাস। নিজের আগের প্রেম নিয়েও বার বার কথা বলবেন না। পুরনো সম্পর্কগুলোকে একেবারেই ভুলে যান। অবান্তর অপ্রাসঙ্গিক অতীত না টানাই সম্পর্কের জন্য ভালো।
আগের কথা নিয়ে ঘেঁটে বর্তমানটাকে নষ্ট করবেন না। সঙ্গীর আগের সম্পর্কগুলো নিয়ে খোঁচা দেয়াটা খুবই খারাপ অভ্যাস। নিজের আগের প্রেম নিয়েও বার বার কথা বলবেন না। পুরনো সম্পর্কগুলোকে একেবারেই ভুলে যান। অবান্তর অপ্রাসঙ্গিক অতীত না টানাই সম্পর্কের জন্য ভালো।
৬)কোনো কাজের বদনাম করাঃ
ভালোবাসার মানুষটি হয়তো অনেক শখ করে আপনার জন্য কিছু রান্না করেছেন। আর আপনি খেয়ে নাক কুচকিয়ে বলে দিলেন “কি রেঁধেছ এসব? মুখে দেয়া যায়না!” তাহলে আপনার সঙ্গীটি হয়তো আর কোনোদিন মন থেকে রান্নাই করবেনা। অথবা আপনার স্বামী আপনার জন্য শখ করে একটা শাড়ী কিনে এনেছেন। আর আপনি বলে দিয়েন এটা আপনার অপ্রিয় রঙ। মনে রাখবেন, শখ করে ভালোবাসা নিয়ে করা কোনো কাজের খুঁত ধরবেন না। তাহলে আপনি নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
ভালোবাসার মানুষটি হয়তো অনেক শখ করে আপনার জন্য কিছু রান্না করেছেন। আর আপনি খেয়ে নাক কুচকিয়ে বলে দিলেন “কি রেঁধেছ এসব? মুখে দেয়া যায়না!” তাহলে আপনার সঙ্গীটি হয়তো আর কোনোদিন মন থেকে রান্নাই করবেনা। অথবা আপনার স্বামী আপনার জন্য শখ করে একটা শাড়ী কিনে এনেছেন। আর আপনি বলে দিয়েন এটা আপনার অপ্রিয় রঙ। মনে রাখবেন, শখ করে ভালোবাসা নিয়ে করা কোনো কাজের খুঁত ধরবেন না। তাহলে আপনি নিজেই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
৭)পরিবারকে দোষারোপ করাঃ
রাগের মাথায় হোক কিংবা ঠাণ্ডা মাথায়, পরিবারকে কখনোই দোষারোপ করা ঠিক না। ভালোবাসার মানুষটির পরিবারকেও ভালোবাসা উচিত। কেউ নিজের পরিবার সম্পর্কে কটূক্তি শুনতে পছন্দ করেনা
রাগের মাথায় হোক কিংবা ঠাণ্ডা মাথায়, পরিবারকে কখনোই দোষারোপ করা ঠিক না। ভালোবাসার মানুষটির পরিবারকেও ভালোবাসা উচিত। কেউ নিজের পরিবার সম্পর্কে কটূক্তি শুনতে পছন্দ করেনা
৮)বিপরীত লিঙ্গের অন্য কারো অতিরিক্ত সুনামঃ
আপনি হয়তো কিছু চিন্তা না করেই বিপরীত লিঙ্গের কারো অনেক বেশি সুনাম করে ফেললেন। একবার ভেবে দেখুনতো আপনার ভালোবাসার মানুষটি এতে মন খারাপ করছেন কিনা। ঈর্ষা তো মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। তাই সঙ্গীর সামনে বিপরীত লিঙ্গের কারো খুব বেশি প্রশংসা না করাই ভালো।
আপনি হয়তো কিছু চিন্তা না করেই বিপরীত লিঙ্গের কারো অনেক বেশি সুনাম করে ফেললেন। একবার ভেবে দেখুনতো আপনার ভালোবাসার মানুষটি এতে মন খারাপ করছেন কিনা। ঈর্ষা তো মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। তাই সঙ্গীর সামনে বিপরীত লিঙ্গের কারো খুব বেশি প্রশংসা না করাই ভালো।
৯)পাসওয়ার্ডঃ
পাসওয়ার্ড একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার। ইদানীং অনেক যুগলকেই দেখা যাচ্ছে যে ইমেইল ও ফেসবুকের মত পাসওয়ার্ডের মতো তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মন কষাকষি করছেন। এক্ষেত্রে দুজনেরই বোঝা উচিত যে প্রত্যেকের নিজস্ব জীবন আছে। নিজের বন্ধুদের সাথে কি কথা বলছেন সেটা নিয়ে সঙ্গীর ঘাঁটাঘাঁটি ভালো না লাগাটাই স্বাভাবিক।
পাসওয়ার্ড একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার। ইদানীং অনেক যুগলকেই দেখা যাচ্ছে যে ইমেইল ও ফেসবুকের মত পাসওয়ার্ডের মতো তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মন কষাকষি করছেন। এক্ষেত্রে দুজনেরই বোঝা উচিত যে প্রত্যেকের নিজস্ব জীবন আছে। নিজের বন্ধুদের সাথে কি কথা বলছেন সেটা নিয়ে সঙ্গীর ঘাঁটাঘাঁটি ভালো না লাগাটাই স্বাভাবিক।
ভালোবাসার সম্পর্ক মজবুত করতে সবচেয়ে বেশি দরকার হলো একে অপরকে সম্মান করা। সম্মান না থাকলে সেই সম্পর্কের খুঁটি এমনেতেই নড়বড়ে থাকে। একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান ও মনোযোগ থাকলে একটি সম্পর্ককে আজীবন সুন্দর রাখা যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
/>