দয়া করে এড়িয়ে যাবেন না।।
নবী করীম (সাঃ) বলেন, দশটি নিদর্শন না আসা পর্যন্ত ক্বিয়ামত
সংঘটিত হবে না।
আর তা হচ্ছে-
১. ধোঁয়া, যা পূর্ব হ’তে পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত এক নাগাড়ে চল্লিশ দিন বিস্তৃত থাকবে।নবী করীম (সাঃ) বলেন, দশটি নিদর্শন না আসা পর্যন্ত ক্বিয়ামত
সংঘটিত হবে না।
আর তা হচ্ছে-
২. দাজ্জাল বের হবে।
৩. চতুষ্পদ জন্তু বের হবে।
৪. পশ্চিমাকাশ হ’তে সূর্য উদিত হবে।
৫. ঈসা ইবনু মারিয়াম আকাশহ’তে অবতরণ করবেন।
৬. ইয়া‘জূজ মা‘জূজ বের হবে।
৭. পূর্বাঞ্চলে ভূমিধস হবে।
৮. পশ্চিমাঞ্চলে ভূমিধস হবে।
৯. আরব উপদ্বীপে ভূমিধস হবে।
১০. সবশেষে ইয়ামান হ’তে এমন এক আগুন বের
হবে যা মানুষকে তাড়িয়ে একটি সমবেত হওয়ার স্থানে নিয়ে যাবে।
অপর এক বর্ণনায় আছে, আদন (এডেন)-এর অভ্যন্তর হ’তে আগুন বের হবে।
যা মানুষকে সমবেত হওয়ার স্থানের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবে। অপর এক বর্ণনায় দশম লক্ষণ সম্পর্কে বলা হয়েছে,
এমন বাতাস প্রবাহিত হবে, যে বাতাস কাফেরদেররে নিক্ষেপ করবে।
(২) আর বিশেষ করে ক্বিয়ামত তখনইসংঘটিত হবেযখন যমীনে ‘আল্লাহ,
আল্লাহবলার কোন মানুষ থাকবে না’।
(৩) যখন মানুষ আল্লাহ তা‘আলাকে স্মরণ করবে না, তাঁর দাসত্ব
করবে না তখনই ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে। কারণ আল্লাহর যিকির ও ইবাদত হচ্ছে দুনিয়ার স্থায়ীত্বের প্রমাণ।
আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়ার মধ্য থেকে নেকআমলকারী ব্যক্তি ও সৎ,
ঈমানদার ব্যক্তিদের উঠিয়ে নিবেন এবং খারাপ ও নিকৃষ্ট মানুষের
উপর ক্বিয়ামত সংঘটিত করবেন।
(4)
২. মুসলিম, বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬২৩০।
৩. মুসলিম, মিশকাত হা/৫২৮২।
৪. মুসলিম, মিশকাত হা/৬২৮৩।
কোন মন্তব্য নেই:
/>